12th Jul 2024
রান্নাঘর
নিজস্ব প্রতিনিধি
স্বাস্থ্যকর খাবারের জন্য আমাদের ভরসা বাড়ির রান্নাঘর। সেখানে সর্বদাই হিট মায়ের হাতের রান্না। পৃথিবীর সবথেকে ভালো শেফ। তবে শরীর ভালো রাখতে আর ভালো খাবর খেতে হলে মেনে চলতে হবে কিছু নিয়ম, আর যে কারনে রান্নাঘর পরিষ্কার রাখা খুবই জরুরি। কারণ যাবতীয় রোগ ওখান থেকেই ছড়ায়। এছাড়াও রান্না একটা শিল্প। অনেকেই না জেনে পুরো ব্যাপারটিকে জটিল করে ফেলেন। দেখে নিন রান্নাঘরের জরুরি কিছু টিপস...
১.কফি খুব তেতো হয়ে গেছে? ফেলতে হবে না, এক চিমটে নুন মিশিয়ে নিন। দেখবেন তিতকুটে ভাব চলে গেছে।
২.দুধ পড়ে গ্যাস ওভেন নোংরা? মাথা খারাপ করবেন না। তার আগে গ্যাসের উপর কিছুটা নুন ছড়িয়ে দিন। এবার কিছুক্ষণ রেখে ইষদুষ্ণ গরম জলে মুছে নিন। তাহলেই সমস্যার সমাধান।
৩.মাছের তেল ভাজার গন্ধে অস্বস্তি হয়? মাছের তেল কিংবা মাছের ডিমের বড়া ভাজার সময় রান্নাঘরে গ্যাসের পাশে একটা বাটিতে ভিনিগার রেখে দিন। আঁশটে গন্ধ দূর হবে অনেকটাই।
৪.ফ্রিজের দরজায় কখনও দুধের বোতল রাখবেন না। সবসময় তাকে রাখুন। কারণ দরজা খুললেই তাপমাত্রার বেশ হেরফের হয়। এতে দুধ নষ্ট হয়ে যেতে পারে।
৫.চালের কৌটোতে শুকনো লঙ্কা আর গোলমরিচ ফেলে রাখুন। দেখবেন বহুদিন পোকা ধরবে না। চাল কালো হয়েও যাবে না।
৬.ফুলকপি দেখতে যেমন সুন্দর, খেতেও তেমন সুস্বাদু। কিন্তু রান্না করতে গিয়ে এটি অনেক সময় গলে যায়। যার কারণে স্বাদ ও সৌন্দর্য দুটিই নষ্ট হয়। তাই ফুলকপি সেদ্ধ করার সময় হাফ চা চামচ টকদই বা দুধ দিয়ে দিলে কপি গলে যাবে না।
৭.রান্নায় হলুদ বেশি হলে, অতিরিক্ত জল না ঢেলে, একটা খুন্তি আগুনে গরম করে তরকারিতে নেড়ে নিন। হলুদের গন্ধ চলে যাবে।
৮.চালের কৌটোতে শুকনো লঙ্কা আর গোলমরিচ ফেলে রাখুন। দেখবেন বহুদিন পোকা ধরবে না। চাল কালো হয়েও যাবে না।
৯.রান্নায় নুন বা চিনি বেশি হয়ে গেলে একটুকরো কাঁচা আলু ফেলে দিন। মুহূর্তেই হবে সমস্যার সমাধান।
১০.বিস্কুটের বয়ামের নিচে এক টুকরো ব্লটিং পেপার রাখলে, সেই বয়ামে রাখা বিস্কুট সহজে নষ্ট হবে না। শুকনো ও মচমচে রাখতে পারবেন অনেক দিন ধরে।