'এমনি করে পড়বে মনে' ও 'ঘুমাও সহেলি গো' গানদুটি সেই সময় খুব জনপ্রিয় হয়েছিল। আজ বেঁচে থাকলে তাঁর বয়স হতো ৯৩ বছর। ৬১ বছর হতে না হতেই চলে যেতে হল পৃথিবী ছেড়ে। অন্যগ্রহে বা অন�

সময়টা উনিশশো তিন। অবিভক্ত বাংলাদেশ। শাশুড়ি দাক্ষায়ণী দেবী। জামাতা রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। 
চারবেলাই চর্ব্য চোষ্য লেহ্য পেয় এর আয়োজন- তবে তার মধ্যেও দুপুর বেলার খ�

ভোর, আকাশের রঙ ঘাস ফড়িঙের দেহের মতো কোমল নীল। চারদিকে পেয়ারা আর নোনার গাছ, টিয়ার পালকের মতো সবুজ। একটি তারা এখনও  আকাশে জেগে রয়েছে। পাড়া গাঁ-র বাসর ঘরের সবচেয়ে গোধূলি মদির মে

বাংলা চলচ্চিত্রে প্রতিভাবান অভিনেতার অভাব নেই। কিন্তু মহানায়ক একজনই। তিনি উত্তম কুমার। হয়তো সে কারণেই সত্যজিৎ রায় তার 'নায়ক' চলচ্চিত্রে সাধারণ তরুণ থেকে চিত্রনায়ক হয়ে �

বিশ শতকের পঞ্চাশের দশকের একটা সময় চিরাচরিত বাংলা ছবি দেখে-দেখে ক্লান্ত বাঙালি দর্শক হাই তুলতে শুরু করেছিলেন। হল-এ যাওয়ার চেয়ে দুপুরে একটি ভাতঘুম মেরে দেওয়া অনেক ভাল, এমন চিন

এখনও মনে পড়ে সেইদিনটি। সত্যজিৎ রায়ের হাতে অস্কার তুলে দিতে অস্কার কমিটির লোকজন ছুটে এসেছেন কলকাতায়। যেখানে তিনি চিকিৎসার কারণে ভর্তি আছেন। প্রথম ভারতীয় চলচ্চিত্রকার হিসে

হাসির ছবি ভাল লাগে না এমন দর্শক খুঁজে পাওয়া দুষ্কর। ছোট-বড় সকলেই পছন্দ করেন হাসির ছবি। একটা সময় ছিল প্রতি বছরই বেশকিছু কমেডি ছবি হত টালিগঞ্জে। সব ছবিই যে ভাল হত, তেমন নয়। কিছু �

১৯৫৭। পঞ্চাশের দশকের প্রায় শেষদিক। বাংলা সিনেমার তখন হিট জুটি উত্তম-সুচিত্রা। এঁদের জুটির ১৪টি ছবি হয়ে গেছে। ১৪টি ছবির বেশিরভাগই হিট। ১৫ নম্বর ছবি 'হারানো সুর'। পরিচালক �

উদ্বোধনে শহরে এলেন বলিউড অভিনেত্রী সারা আলি খান।

উদ্ভাবনী ডিজাইন ও গুণমানের প্রতীক, অলঙ্কারের অহংকার টিবিজেড অর্থাৎ ত্রিভোবনদাস ভীমজি জাভেরি সুপরিচিত। এতো একটা দুটো �