বেহালার অন্যতম পুজোগুলির মধ্যে রয়েছে বেহালা ফ্রেন্ডস। প্রতি বছরই এই পুজো মণ্ডপ থিমের বিষয়ে বৈচিত্রের অভিনবত্বে নজর কাড়ে দর্শনার্থীদের। দূরদুরান্ত থেকে মানুষ

এবছর ১৬ তম বর্ষে পদার্পণ করলো এই পুজো কমিটি। তাদের এবারের সৃজন ভাবনা কলকাতার মূর্তিকথা।

গঙ্গার পূর্বপাড়ের এই শহরের জনপথের পাশে ছড়িয়ে থাকা মূর্�

পিতৃপক্ষের অবসান, দেবীপক্ষের সূচনা। চারিদিকে শুধুই পুজো পুজো গন্ধ। শেষ মুহূর্তের জোরদার প্রস্তুতি চলছে মণ্ডপে মণ্ডপে। কলকাতার দুর্গাপুজো এবারই বিদেশের শিল্প

২০২৪ এর শারদোৎসবে, ১০৪ এর টালা বারোয়ারির শ্রদ্ধার্ঘ্য তাদের প্রিয় ১০৪ এর মানিক-কে। তাঁর রচিত এবং পরিচালিত অমর চলচিত্র হীরক রাজার দেশে র অনুকরণে, যা কালজয়ী এবং আজও

কালীঘাট মিলন সংঘ মানেই  থিমের চমক। প্রতিবছরই কোনও না কোনও সাম্প্রতিক বিষয়কে নিয়ে পুজোর থিম ভাবনা থাকে এই ক্লাবের। শারদোৎসবের ৮১ তম বর্ষে শিল্পী বিশ্বনাথ দে র ভা�

রজত জয়ন্তী বর্ষে সোনারপুর রিক্রিয়েশন ক্লাবের এবারের ভাবনা লোক শিল্প ও আন্তরিক শপথ।

সমগ্র বিশ্ব জুড়ে শিল্প বিপ্লবের আগে ক্ষুদ্র কুটির শিল্প বা লোকশিল্প ই ছিল শিল্পের �

৮৮ তম বর্ষে জগৎ মুখার্জি পার্ক পুজো কমিটির এবারের থিমের নাম প্লাটফর্ম হাওড়া ময়দান। দেশের প্রথম মেট্রোরেল কলকাতা মেট্রোর ৪০ তম বর্ষ উদযাপনের আবহে তৈরি হয়েছে এই মন্ডপ। 

রাজস্থানের এক গায়ের পুজোর আদলকেই থিম ও মণ্ডপসজ্জার মাধ্যমে তুলে ধরেছেন ভবানীপুর অবসর। তাদের এবারের থিমের নাম মহল্লা। ভাবনা ও সৃজনে রয়েছেন শিল্পী প্রশান্ত পাল। স্থান, কা�

আজ বাঙালির উৎসব সার্বজনীন থেকে বিশ্বজনীন এ রূপ নিয়েছে। ঠিক তেমনি খিদিরপুর সার্বজনীন সৃষ্টিশীলতার পাশাপাশি সাবেকিয়ানার এই উৎসবকে নিয়ে শতবর্ষের পথে অগ্রণী।

বাঙালি আ�

এবছর ৬৫তম বর্ষে পদার্পণ করলো এই পুজো কমিটি। এবারের থিমের নাম বহে নিরন্তর অনন্ত আনন্দধারা। শিল্পী রিন্টু কোনার ও মধুসূদন দাস। মাতৃকল্পে অর্ধেন্দু দে। আবহে রয়েছেন পন্ডিত দ�

৯৮ তম বর্ষে এবারের থিমের নাম জননেপথ্যে (An Unseen Story)। সৃজনে, Thinkers। প্রতিমা শিল্পী, রাজেশ মন্ডল। 

পুজো কমিটির থেকে যা জানা গেল সেই অনুযায়ী, সময়ের ধারাপাতে, মানুষের শ্রমকে অবলম্বন ক

৩২তম বর্ষে এই পুজো কমিটির এবারের পুজোর থিমের নাম মহিষাসুরমর্দিনী।

শিল্পীর ভাবনায়, 

১ নং গারস্টিন প্লেস, আকাশবানীর পুরানো ঠিকানা, আর সেখানেই নির্মিত বাঙালীর দুর্গাপুজ

শিল্পী কৃশানু পালের পরিকল্পনায় এবারের থিমের নাম আকার। 

শিল্পীর ভাবনায় পুজো পুজো রব আসতেই হঠাৎ কেমন জেগে উঠলো আপাত হতাশ মানুষ গুলো। চারিদিকে দৈনন্দিন হাজারো লড়াই, কখনো �

চেতনা ফিরুক,

রেখোনা নিজেকে অবুঝ।

বিপ্লব ফিরুক,

তার রং টা হোক সবুজ।

বিশ্বজুড়ে থাবা ছড়াচ্ছে দূষণের ভয়াল অসুর। গাছকে দেবী দুর্গা রূপে কল্পনা করলে তার নিধন সম্ভব। এই �

৫৬তম বর্ষে উল্টোডাঙ্গা বিধান সংঘের এবারের ভাবনা বানিজ্য বসতে লক্ষ্মী। সৃজনে রয়েছেন মলয়, শুভময়। 

তাদের পরিকল্পনা অনুযায়ী, অতীত কাল থেকে সমাজের চোখে বাংলায় ব্যবসার ত

বাঙালির কাছে সকল শক্তির উৎস হল একদিকে জন্মদায়িনী মা, অন্যদিকে বরাভয়দায়িনী মা দুর্গা। মা দুর্গা আমাদের সমস্ত শক্তির উৎস, যাঁর আশীর্বাদ মাথায় নিয়ে আমাদের জীবনযুদ্ধে শা�

প্রাক রজত জয়ন্তী বর্ষে এবারের থিমের নাম কোহিনুর অতীতের দিকে যাত্রা।

শিল্পীর ভাবনায়, যে প্রদীপ যত আলো ছড়ায়, তার নীচে নাকি তত বেশি অন্ধকার জমাট বাঁধে। যে হীরক খন্ডের নাম ক�

প্রতিবার মণ্ডপ সজ্জায় বিশেষ ভাবনার সাক্ষর রাখে এই পুজো কমিটি। গত বছর এই পুজোর থিম ছিল ভ্রান্তি। শিল্পী অদিতি চক্রবর্তীর পরিকল্পনায় এই পুজো কমিটির এবারের থিমের নাম উড়ান।<