ভারতের প্রাচীনতম শহরগুলোর মধ্যে বারাণসী অন্যতম, যা কাশী নামেও পরিচিত। এটি গঙ্গা নদীর তীরে অবস্থিত এবং হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ তীর্থস্থান। শুধু ধর্ম�

সায়েন্স সিটি থেকে মাত্র ৪১ কিমি  গাড়িতে পাড়ি দিলেই পৌঁছে যাবেন রূপকথার রাজ্যে। আক্ষরিক অর্থেই রূপকথার রাজ্য! সেখানে রয়েছে রুপোর কাঠি, সোনার কাঠি। তবে সেসব কাজে লাগে না। এখ�

বিষ্ণুপুর মানেই লালমাটির দেশ আর টেরাকোটা মন্দির। নয়নাভিরাম স্থাপত্য আর পোড়ামাটির কাজ। প্রতিটি মন্দিরের গায়ে পোড়ামাটি বা টেরাকোটার কাজ মুগ্ধ করে, বিস্মিত করে। বিষ্ণুপুরে�

ভোরের ট্রেনেই বেরিয়ে পড়েছিলাম। বালেশ্বর নামা। আগেই বলা ছিল। তাই নিতে এসেছিল গাড়ি। ড্রাইভার বললেন, আমরা প্রথম যাব পঞ্চলিঙ্গেশ্বর। সেদিক পানেই ছুটল গাড়ি। এর আগেও আরও একবার এ

এমন জায়গা আর কোথায় পাওয়া যাবে যেখানে চতুর্দিক ঘেরা পাহাড় আর অরণ্যে! তাহলে চলো খারকা গাঁও। কালিম্পংয়ের কাছেই। যাঁরা পাহাড়ের নিরিবিলি আর শান্ত পরিবেশে বসে প্রকৃতির রূপমাধুর�

রূপমাধুরীর ভেলকি ভালকির জঙ্গলে! হাত বেড়ালেই এমন মনহরা এক জঙ্গলে পৌঁছানো যায়, যাঁরা গেছেন তাঁরা ছাড়া আর কেউ বিশ্বাস করবেন বলে মনে হয় না! নীল আকাশে ভাসে সাদা মেঘের ভেলা। নীচে শা

এমন সমুদ্রসৈকত আছে নাকি যেখানে কোনও হইহট্টগোল নেই! আছে, কাছেপিঠেই। সেই সমুদ্রসৈকতে নিস্তব্ধতা ভাঙে কেবল সমুদ্রের ঢেউয়ে। আর ফিসফাস করে কথা ঝাউ আর ইউক্যালিপটাস স�

শ্যামসুন্দরপুর! শুনে মনে হতে পারে এ বুঝি কোনও বৈষ্ণব তীর্থ। বা মনে হতে পারে বৃন্দাবনের কাছে। না, কোনও তীর্থস্থান নয়, বৃন্দাবনের কাছেও নয়। শ্যামসুন্দরপুর নদীর ধারে নিরিবিলি �

একটা সময় ছিল দিপুদা। দিঘা, পুরী, দার্জিলিং। এখন বাঙালির বেড়ানোর সীমা অপরিসীম। বহু বাঙালি বরাবরই ভ্রমণপ্রেমী। দু চারদিনের ছুটি মিললেই পিঠে রুকস্যাক আর পকেটে ট্রেনের টিকিট।

অলৌকিকতা এবং রহস্যের আবর্তে ঘেরা ৮০০ বছর পুরোনো এই মন্দির। মন্দিরে রয়েছেন জগন্নাথদেব, বলভদ্র এবং সুভদ্রা। মন্দিরটি প্রায় ৪৫ তলা বাড়ির সমান উঁচু। একেবারে চূ�

জৈন মন্দির হল জৈনধর্মের অনুগামীদের উপাসনালয়। ভারতের গুজরাত ও রাজস্থান রাজ্যে জৈন মন্দিরকে দেরাসর বলা হয়। জৈন মন্দিরকে বসডি নামেও অভিহিত করা হয়ে থাকে। এই শব্দটি সাধারণ�

বিয়ের পর সময় পাননি মধুচন্দ্রিমা বিমানের যাপনের? ছিল কোভিডের চোখ রাঙানি? যাকে সাদা বাংলায় বলে, একা রামে রক্ষে নেই সুগ্রীব দোসর! কুছ পরোয়া নেহি। শীতের কাছে পিঠে বেড়ানোর সঙ্গে জ�

বর্ষায় শিউলবনা জাস্ট ফাটাফাটি! ডিসেম্বর জানুয়ারিতে আর বৃষ্টি পাবেন কোথায়! তবে শীতেও দারুণ শিউলবনা। শুশুনিয়া পাহাড়ের কোলে ছোট্ট এক গ্রাম। শাল পিয়ালের অরণ্যে শীতের ঘন কুয়াশ�

এবারে শীতের ছুটি কমলালেবুর রাজ্যে কাটালে মন্দ হবে না। সেই রাজ্যে আবার খুঁজে পাওয়া যাবে একটুকরো ইয়োরোপ! আবার কেউ কেউ বলেন কাশ্মীর। দার্জিলিঙের কাশ্মীর! ইয়োরোপ হোক বা কাশ্মী�

প্রকৃতিপ্রেমিকদের জন্য অন্যতম সেরা জায়গা ঢেঙ্কানল। পাহাড় আর অরণ্য ঘেরা ঢেঙ্কানলের শোভা পরম মনোরম। শুধু প্রকৃতি নয়, ঢেঙ্কানল মন্দিরশহরও বটে। মন্দির আর রোমাঞ্চকর জায়গার ম