খ্রিষ্টীয় অষ্টাদশ শতকের শেষে এবং উনবিংশ শতকের গোড়ায় কলকাতা শহরে একটি বিচিত্র দৃশ্য প্রায়ই দেখা যেত। ধুতি পরে, গায়ে চাদর জড়িয়ে, পায়ে খড়ম পরিহিত কিংবা নগ্নপদ এক সুপুরুষ, ভৃত্য

তাও সেবার, এক বাংলা ব্যান্ডের একটি অ্যালবাম রিলিজ করল, নাম সংবিয় পাখিকুল এবং কলকাতা বিষয়ক, এটা ১৯৭৭ সালের কথা আলোচনা করছি। এই অ্যালবামের একটি গান বিখ্যাত হল ভীষণ, এখনও গানটি স

১৪৪ বছর পর প্রয়াগরাজ সঙ্গমে চলছে মহাকুম্ভ মহোৎসব। আর কুম্ভমেলা মানেই নাগা সন্ন্যাসীদের ভিড়। কনকনে ঠান্ডায় তাঁদের গায়ে একটুকরো কাপড়ের ও দেখা মেলে না। গা-ভর্তি ছাইভস্ম মাখ�

প্রয়াগরাজ এক কালে পরিচিত ছিল ইলাহাবাদ নামে। তবে বর্তমানে শহরের নামটি বদলে গিয়েছে। পুরাণে বর্ণিত আছে, সমুদ্র মন্থনের সময় অমৃত কলস উঠে আসে। অমৃতের অধিকার নিয়ে দেবতা ও অসুরদে�

পাখির নাম হল টার্কি। কিন্তু মজার ব্যাপার হলো তুরস্কের লোকেরা এই টার্কির হিন্দি নামকরণ করেন, হিন্দির মনে তাদের কাছে ভারতের পাখি বা ভারতের মুরগি। আরো কয়েকটা মজার তথ্য দিচ্ছ�

পশ্চিমবঙ্গের দক্ষিণে সাগর দ্বীপের দক্ষিণ প্রান্তে অবস্থিত কপিল মুনির আশ্রমে প্রতি বছর পৌষ সংক্রান্তিতে অনুষ্ঠিত একটি মেলা ও ধর্মীয় উৎসব গঙ্গা সাগর মেলা ও স্নান। হুগলি ন�

পাটাইষষ্ঠী ব্রত বাংলার হিন্দুসমাজের অশাস্ত্রীয় বা মেয়েলি ব্রতগুলির অন্তর্গত একটি সধবা ব্রত। গ্রামীণ বাংলার বাঙালি হিন্দুঘরের মহিলারা সন্তানের আয়ুবৃদ্ধির কামনায় এ�

৩৪ নম্বর জাতীয় সড়কের ধারে গড়ে উঠেছিল রানাঘাট বেগোপাড়া চার্চ, প্রাচীন নাম আওয়ার লেডি অফ গুয়াডালুপ। এই নামকরণের পিছনে রয়েছে এক দীর্ঘ কাহিনি। কথিত আছে, রানাঘাটের এই ক্যাথ�

মূলত গ্রিক আর লাতিন শব্দের সমন্বয়ে তৈরি এই ক্রিসমাস শব্দটি। Cristes শব্দটি গ্রীক Christos এবং লাতিন missa থেকে এসেছে। আবার প্রাচীন গ্রীসের Christos বানানের প্রথম অক্ষকটি লাতিন অক্ষর X এর সমরূ�

অষ্টচাল অষ্টদূর্বা কলসপত্র ধরে।

ইতুকথা একমনে শুন প্রাণ ভরে।।

ইতু দেন বর,

ধনে জনে বাড়ুক ঘর।।…. 

এই হল ইতু পুজোর মন্ত্র। মূলত শস্যবৃদ্ধির কামনার প্রতি অঘ্রাণ মাসের �

এটি ১৬০০ শতাব্দীতে বৃন্দাবনের সাধক হিত হরিবংশ মহাপ্রভুর নির্দেশনায় নির্মিত হয়েছিল। মন্দিরের প্রধান দেবতা শ্রীমতি রাধা রানী। কিন্তু এই মন্দিরে দেবীর কোনোরূপ মূর্তি পা�

দক্ষিণ কলকাতার ঢাকুরিয়ার রবীন্দ্র সরোবরের গাঁ ঘেঁসে খুব স্বল্প পরিচিত বৌদ্ধ মন্দির নিপ্পনজান মায়োহোজি। জাপানিদের তৈরি এই মন্দির  ১৯৩০-৩১ সাল নাগাদ প্রতিষ্ঠিত হয়। নিপ্প�

গঙ্গার পশ্চিম পাড়ে অবস্থিত দ্বাদশ জ্যোতির্লিঙ্গের অন্যতম এই বিশ্বনাথের মন্দির। মনে করা হয়, এটিই দ্বাদশ জ্যোতির্লিঙ্গের মধ্যে প্রথম লিঙ্গ। পুরাণে কথিত আছে, স্বয়ং মহাদেব �

কথিত আছে কৃষ্ণ প্রতিদিন উত্তরাখণ্ডের বদ্রীনাথ ধামে সরোবরে স্নান করেন। গুজরাটের দ্বারকা ধামে পোশাক পরেন। তার পর ওডিশার জগন্নাথধামে ভোজন গ্রহণ করে তামিলনাড়ুর রামেশ্বরমে �

তিনি পাহাড়ের দেবী, বিষ্ণুর সাধিকা বৈষ্ণদেবী। রত্নাকর সায়রের কন্যা ত্রিকূটা। প্রতিবছর নবরাত্রিতে গোটা ত্রিকূটপর্বত রাজপ্রাসাদের মত সেজে ওঠে, মাতারানির আবাহনে। এই মন্দ�

অসমের রাজধানী গুয়াহাটির পশ্চিমাংশে অবস্থিত নীলাচল পাহাড়ে অবস্থিত কামাখ্যা মন্দির। কামাখ্যা তীর্থক্ষেত্র একটি শক্তিপীঠ ও তন্ত্র সাধনার ক্ষেত্র। দেবী মহামায়া এই মন্দির�

সহস্রশীর্ষ পুরুষঃ সহস্রক্ষসহস্রপাত।

সা ভুমিম বিশ্বতো অত্যতিষদ্দশাঙ্গুলম্।।

অর্থাৎ তিনি সহস্র মস্তকের, সহস্র চক্ষুর, সহস্র চরণের পুরুষ। এই পৃথিবীতে সর্বশক্তিমান এব�

উড়িষ্যার জাজপুরে দেবী বিমলার মন্দির, যা আসলে শক্তিপীঠ, নাম বিরজা ক্ষেত্র। পীঠ নির্ণয় তন্ত্রানুসারে এখানে দেবীর নাভি পড়েছিল। এটি একাদশ

হঠাৎ করেই বেশ ঠান্ডা পড়েছে। স্নান করতে গেলেই হুঁ হুঁ করে কাপছেন? বাইরেও হিমেল হাওয়ার প্রভাব সুস্পষ্ট। আবার ঘরের মধ্যে থাকলে মাঝে মাঝে ফ্যান চালাতে হচ্ছে। ঋতু পরিবর্তনের �

মাসানাম মার্গশীর্ষ আয়াম গীতায় উল্লেখিত শ্রীকৃষ্ণের এই উবাচের অর্থ আমিই মার্গশিরা, এই আমার রূপ। সংস্কৃতে অগ্রহায়ণ মাসকে মার্গশিরাও বলা হয়। দ্বাপর যুগে সত্য যুগ সম্পর্কে ব�