দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার বালুরঘাট ব্লকের পতিরামের জমিদার বাড়িতেও শতাব্দী প্রাচীন দুর্গাপুজো চলে আসছে সেই থেকে। দুর্গা দালানে চলে প্রতিমা তৈরির কাজ। পাশাপাশি সে�

অষ্টমীর রাতে দেবীর পুজোর সময়ে অশোক গাছের ৯টি পাতা এবং একটি কলসি দেবী দুর্গার ছবির সামনে রেখে ব্রাহ্মী, মাহেশ্বরী, কৌমারী, বৈষ্ণবী, বারাহী, নারসিংহী, ইন্দ্রাণী এবং

মহারাজ কৃষ্ণচন্দ্র নাকি কোনও এক সভাসদের কাছে জানতে চেয়েছিলেন, সব জায়গায় তো মায়ের মৃন্ময়ী রূপ দেখি, কোথায় গেলে চিন্ময়ী রূপ দেখতে পাব? পরে সেই সভাসদের মুখে র�

বিভিন্ন বনেদি বাড়ির পুজোর মধ্যে অন্যতম হল বীরভূমের সিউড়ির বসাক বাড়ির দুর্গাপুজো। এই বছর ৬৫ তম বর্ষে পদার্পণ করছে এই বাড়ির পুজো।

১৩৬৬ বঙ্গা�

বোধন শব্দের অর্থ জাগ্রত করা। মর্ত্যে দুর্গার আবাহনের জন্য বোধনের রীতি প্রচলিত রয়েছে। এ দিন কল্পারম্ভ দিয়ে শুরু হয় দুর্গার বোধন। ষষ্ঠীর সকালেই এই প্রক্রিয়া শুর�

মহাপঞ্চমী নবরাত্রি উদযাপনের পঞ্চম দিন। এই দিনে ভগবান স্কন্দের মাতা দেবী স্কন্দমাতার পূজা করা হয়। মহাপঞ্চমী কেন পালিত হয়? হিন্দু পুরাণ অনুসারে, মহাপঞ্চমী পাল�

কলকাতার অন্যতম প্রসিদ্ধ পারিবারিক দুর্গাপুজো, শোভাবাজার রাজবাড়ীর দুর্গাপুজো। সাবেকিআনাই এই পুজোর মূল আকর্ষণ। থিম নেই। চেনা প্রতিমা প্রতি বছর একই ভাবে একই নিয়�

২৭৫ বছরের পুরনো জানবাজারের রানী রাসমণি বাড়ির দুর্গাপুজোর প্রচলন করেন রানীর শ্বশুর প্রীতিরাম দাস ১৭৯০ সালে। পরবর্তী কালে ১৮৩৬ সালে এই পূজোর দায়িত্ব গ্রহণ করে

বেহালা তথা কলকাতার সব থেকে পুরনো দুর্গাপুজো বললেই যে পুজোর কথা মাথায় আসে সেটা হল সাবর্ণ রায়চৌধুরী বাড়ির দুর্গাপুজো। ৯৭৫ সালে আদিশূর ছিলেন এই বাংলার শাসক। বা�

৮৩ তম বর্ষে এবারের থিমের নাম সাতমহলার অন্তঃপুরে। গড়িয়াহাট থেকে বালিগঞ্জ ফাঁড়ির দিকে যাওয়ার পথে বাঁদিকের গলিতে পড়বে এই পুজো মন্ডপ। সমগ্র ভাবনার আবহ সংযোজনায় পন্ডিত সুভেন �

৭৫ তম বর্ষে দুর্গোৎসবের বিশেষ ভাবনা―ভালোবাসা আলাদিন…

শিল্পী অনির্বাণ দাসের পরিকল্পনায় এমনই এক অসাধারণ ভাবনার বাস্তবায়িত রূপ প্রকাশ পেয়েছে এই পুজো মন্ডপে।  ভাঙা স�

৭০ তম বর্ষে এবারের থিমের নাম কথা। সৃজনে রয়েছেন সোমনাথ তামলী। গতবছর তাদের থিম ছিল মিলন।

এত শব্দ থাকতে কথা কেন?

পুজো কমিটির ভাবনা অনুযায়ী, আসলে এখানে মুখ নয়, কথা বলছে দশটা

এবছর ৯৪ তম বর্ষে পদার্পণ করলো এই পুজো। এবছর থিমের নাম কল্প ঋতুর গল্প গাঁথা। সৃজনে রয়েছেন, মলয়, শুভময়। 

পুজো কমিটির ভাবনা অনুযায়ী, ভালোবাসা, সৃজনশীলতা ও মানবিকতার পরিপ

৭৫ তম বর্ষে এবারের পুজোর থিমের নাম শহরে চাই শুধুই সবুজ। 

শিল্পীর পরিকল্পনায়, প্রাকৃতিক নিয়মানুসারে প্রত্যেকেই স্ব স্ব স্থানে সুন্দর ও মানানসই, তাই তাদের নিজস্ব স্থান

প্ল্যাটিনাম জয়ন্তী বর্ষে তাদের এবারের ভাবনা উদযাপন।

সময়ের চড়াই-উৎরাই, ঘাত-প্রতিঘাত, ভাঙা-গড়ার সুদীর্ঘ পথ অতিক্রম করে, ক্রমবিকাশের মধ্যে দিয়ে এবছর সন্তোষপুর ত্রিকোন পার্�

৯০ তম বর্ষে পদার্পণ করেছে এবারে তাঁদের পুজো৷ বিষয় ভাবনা প্রকরন। পরিকল্পনা বাস্তবায়নে শিল্পী নকশাকার সুশান্ত শিবানী পাল।

শিল্পীর ভাবনা অনুযায়ী, শহরের বিভিন্ন প্রান্�

অভিনব ব্যাপার। মোটামুটি ৩০০ বছরের পুজো। রামসীতা বাড়ির দুর্গাপুজো বলেই সবাই চেনে। এখানে মায়ের রূপ সম্পূর্ণ আলাদা। দেবী দ্বিবাহু বিশিষ্ট। এক হাতে রয়েছে বালক শিব। মায়ের সঙ্�

শেষ রাত্রে ভাঙা ভাঙা মেঘে ঢাকা আকাশে ক্ষীণ চাঁদটি উঠে। জেলে-নৌকার আলোগুলি তখনও নেভে না। নৌকার খোল ভরিয়া জমিতে থাকে মৃত সাদা ইলিশ মাছ। লণ্ঠনের আলোয় মাছে আঁধ চকচক করে, মাছের নি�

আবহাওয়ার তারতম্যে চুলের নানা সমস্যা দেখা দেওয়া খুবই স্বাভাবিক। ঘরোয়া সমাধান আজকের সাত সতেরোর পাতায়।

 স্ক্যাল্প খুব তৈলাক্ত, কিন্তু চুল খুব শুষ্ক?

এই ধরনের সমস্যা

এবার লর্ড ক্লাইভ পুজোর সময় আমার বাড়িতে প্রতিমা দর্শন করতে আসছেন। তোমার এবার আসা চাই-ই। রাজা নবকৃষ্ণ দেব-এর এই চিঠি পৌঁছে গেছিল তাঁর বন্ধুদের কাছে। সেই শুরু দুর্গাপুজো উপলক্�