হঠাৎ করেই বেশ ঠান্ডা পড়েছে। স্নান করতে গেলেই হুঁ হুঁ করে কাপছেন? বাইরেও হিমেল হাওয়ার প্রভাব সুস্পষ্ট। আবার ঘরের মধ্যে থাকলে মাঝে মাঝে ফ্যান চালাতে হচ্ছে। ঋতু পরিবর্তনের �

মাসানাম মার্গশীর্ষ আয়াম গীতায় উল্লেখিত শ্রীকৃষ্ণের এই উবাচের অর্থ আমিই মার্গশিরা, এই আমার রূপ। সংস্কৃতে অগ্রহায়ণ মাসকে মার্গশিরাও বলা হয়। দ্বাপর যুগে সত্য যুগ সম্পর্কে ব�

মালদহ জেলার নামকরণ এই জেলার আদি বাসিন্দা মলদ কৌমগোষ্ঠীর নাম থেকে। ভিন্নমতে ফারসি শব্দ মাল অর্থাৎ ধনসম্পদ ও বাংলা দহ শব্দদ্বয়ের সমন্বয়ে এই জেলার নামটির উৎপত্তি। বিশিষ্ট �

বীরত্বের প্রতীক। তিনি দেবসেনাপতি, তিনি অতি সুপুরুষ। তিনি অপার শক্তিধর, কারণ তিনি মহেশ্বর ও পার্বতীর সন্তান। জানা যায়, ঋষিপত্নী কৃতিকা তাঁকে লালনপালন করেছিলেন বলে তাঁর নাম �

শ্রীকৃষ্ণ জাগতিক ক্লেশ দূর করে এদিন মুক্তি দেন তাঁর ভক্তদের। এই উদযাপনকে কেন্দ্র করেই রাস উৎসব। রাসপূর্ণিমাকে কার্তিক পূর্ণিমাও বলা হয়।

রাস এসেছে রস; থেকে। রস মানে আনন্দ

১৯৬৪ সালের ২৭ মে জওহরলাল নেহরুর জন্মদিন ১৪ নভেম্বরকে জাতীয় শিশু দিবস পালনের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। তখন থেকে দিনটি ভারতে জাতীয় শিশু দিবস হিসেবে পালিত হয়ে আসছে। জওহরলাল নেহ

বলিউডি চাহিদা রোটি কাপড়া ওউর মকান হলে বাঙালির চাহিদা একথালা গরম ভাত। এলাকার প্রভেদে রং, স্বাদ, বর্ণ সব আলাদা হলেও, দিনশেষে ওই একমুঠো চালের জন্যই তো এই নিরন্তর ছুটে চলা। চলুন

চন্দননগরের জগদ্ধাত্রী পুজো শুধু আলোর খেলা নয়, বিরাট মূর্তির দর্শনের মাহাত্ম্য নয়, রয়েছে আন্তরিক আবেগ। এক নস্ট্যালজিক ইমোশন। যার জেরে দূর দূরান্ত থেকে মানুষজন প্রতিবছর ভিড�

কৃষ্ণনগর না চন্দননগর! জগদ্ধাত্রী পুজোয় এগিয়ে কে? এই তর্ক বহুদিন ধরে চলে আসছে। জগদ্ধাত্রী পুজোর চিরন্তন ঐতিহ্যে মিশে গিয়েছে গঙ্গার দুই পাড়ে থাকা, এই দুই প্রাচীন জনপদ। জগদ্ধা�

কৃষ্ণনগর না চন্দননগর! জগদ্ধাত্রী পুজোয় এগিয়ে কে? এই তর্ক বহুদিন ধরে চলে আসছে। জগদ্ধাত্রী পুজোর চিরন্তন ঐতিহ্যে মিশে গিয়েছে গঙ্গার দুই পাড়ে থাকা, এই দুই প্রাচীন জনপদ। জগদ্ধা�

প্রাচীন বাংলায় গৌড় রাজ্য এবং বঙ্গ রাজ্যের অংশ ছিল। মুর্শিদাবাদের আগের নাম ছিল মুখসুসাবাদ, লোকে বলতো মুখসুদাবাদ। তারও আগে নাম ছিল সৈদাবাদ। আইন-ই-আকবরিতে উল্লেখ আছে, মখসুস খা�

কেন করা হয় ছট পুজো? কে এই দেবী?

ছট উৎসব আসলে সূর্যদেবের ব্রত পালনের উৎসব। এই সময় পূজিত হন স্বয়ং সূর্য দেবই। শাস্ত্র মতে তাঁর মধ্যেই নিহিত থাকে প্রাণশক্তি। তাঁর ভীষণ তেজে

কার্তিক মাসের কৃষ্ণপক্ষের দ্বিতীয়ার দিনে পালিত হয় ভাইফোঁটা। সেদিন বাঙালির ঘরে ঘরে শঙ্খ বাজিয়ে, পাখা দিয়ে হাওয়া করে, মিষ্টি মুখ করিয়ে ভাইেয়র কপালে চন্দনের ফোঁটা দেওয়া হয়। স�

কলকাতা ও তার আশেপাশেই রয়েছে অনেক কালী মন্দির। সেই সব মন্দিরের ভোগেও রয়েছে নানা বিশেষত্ব। মায়ের সেই ভোগ খেতে সারাবছর ভিড় করেন ভক্তরা। তবে জানেন কি কোন মন্দিরে কী ভোগ নিবেদ�

দীপাবলির এক দিন আগে এবং ধনতেরসের একদিন পরে উদযাপিত হয় নরক চতুর্দশী। এটি ছোট দিওয়ালি, রূপ চৌদাস, নরকা চৌদাস, রূপ চতুর্দশী বা নরকা পূজা নামেও পরিচিত। এই দিনে মৃত্যুর দেবতা যম�

আদি শঙ্করাচার্য অন্নপূর্ণা স্তোত্রে লিখেছেন-

প্রালেয়াচলবংশপাবনকরী কাশীপুরাধীশ্বরী।

ভিক্ষাং দেহি কৃপাবলম্বনকরী মাতান্নপূর্ণেশ্বরী॥

অন্ন শব্দের অর্থ হলো ধা�

সংসারে সুখ সমৃদ্ধি কে না চান? পরিবারের কল্যাণের জন্য পুজো-আচ্চায় বিশ্বাস করেন অনেকেই। তেমনই ধনতেরসে অনেকেই লক্ষ্মী ঘরে আনতে বিশ্বাসী। দেশজুড়ে পালিত হবে ধনতেরস। গয়নার দোক�

পুরাণ কী বলছে?

ধন শব্দের অর্থ সম্পদ, তেরাস শব্দের অর্থ ত্রয়োদশী। কার্তিক মাসে কৃষ্ণপক্ষের ত্রয়োদশীতেই বাড়ির মঙ্গল কামনা, অর্থ চিন্তা দূর করতে ঘরে ঘরে ধনতেরাস পালন করা হ

কোজাগরী শব্দটি এসেছে কো জাগতি থেকে, যার অর্থ কে জেগে আছো৷ ভক্তি মনে বিশ্বাস যে এই পূর্ণিমার রাতে নাকি দেবী লক্ষ্মী স্বয়ং মর্ত্যলোকে পরিক্রমায় বেরোন৷ তিনি দেখেন �

শুক্লা দশমী তিথিটি কেন পরিচিত বিজয়া দশমী নামে? কেনই বা সবাইকে জানানো হয় শুভ বিজয়ার শুভেচ্ছা। জেনে নিন। 

দশমীর আগে যে বিজয়া শব্দটির বসানো হয় স�